top of page

যুদ্ধবিরতি

 

“আমি প্রতিদিন একধরনের স্ব -ধ্বংসাত্মক ভাবনার সাথে সংগ্রাম করে বেঁচে আছি। আমার কিছু ভালো লাগে না। আমি শূন্যতা চাই।

এই ধরনের ভাবনার মধ্যে বসবাস করে প্রতিদিন নিজেকে সক্রিয়ভাবে বাঁচিয়ে রাখার প্রক্রিয়া কঠিন এবং ক্লান্তিকর। সার্বক্ষনিক টানাপোড়নের ভেতর শুধু ছবি তৈরির মধ্যেই একরকম বিক্ষিপ্ততা খুঁজে পাই। মাঝে মাঝে তাকে “শান্তি” ভেবেও ভুল হয়। নিজের সাথে ঘটতে থাকা যুদ্ধের মধ্যে একটা বিরতি পাওয়া হয়। বেঁচে থাকা হয়।"

 

আতা মজলিশ-এর একক প্রদর্শনী "যুদ্ধবিরতি" কিউরেট করেছেন বাংলাদেশি আর্টিস্ট কাজী তাহসিন আগাজ অপুর্ব।  মূলত মানসিক অস্থিরতা থেকে সাময়িক বিরতি পাওয়া কে কেন্দ্র করে তৈরি এই প্রদর্শনীটি ২০২০ সালের জানুয়ারী ২৫ থেকে শুরু করে ফেব্রুয়ারীর ১ তারিখ পর্যন্ত ঢাকা'র দ্বিপ গ্যালারী তে অনুষ্ঠিত হয়। 

এই প্রদর্শনীতে ছবি, শব্দ, লেখা আর আলোর ব্যাবহারে আর্টিস্টের নিজস্বতাবোধ প্রকাশের চেষ্টা করা হয়। সেই সাথে তুলে ধরা হয় তার ভৌগলিক, জৈবিক এবং সাংস্কৃতিক উচ্ছেদের কথা এবং এর কারনে ঘটে যাওয়া মানসিক টানাপোড়ন এর কথা। তাছাড়া, তার নিজস্ব জীবনে সম্মুখীন হওয়া সমস্যা সমূহের বৃহত্তর রাজনৈতিক সমস্যার-ও যে কোথাও গিয়ে একটা যোগসুত্র আছে, সে ব্যাপারে আলোকপাত করার চেষ্টা করা হয়েছে। 

 

ছবি: কাজী আগাজ, ফাহাদ আলম, তাইয়ায়া তারেক, আনন্দ অন্তঃলীন, জয়তু দেওয়ান, সাহেলা উমামা এবং মামুন মজলিশ

যুদ্ধবিরতি

 

“আমি প্রতিদিন একধরনের স্ব -ধ্বংসাত্মক ভাবনার সাথে সংগ্রাম করে বেঁচে আছি। আমার কিছু ভালো লাগে না। আমি শূন্যতা চাই।

এই ধরনের ভাবনার মধ্যে বসবাস করে প্রতিদিন নিজেকে সক্রিয়ভাবে বাঁচিয়ে রাখার প্রক্রিয়া কঠিন এবং ক্লান্তিকর। সার্বক্ষনিক টানাপোড়নের ভেতর শুধু ছবি তৈরির মধ্যেই একরকম বিক্ষিপ্ততা খুঁজে পাই। মাঝে মাঝে তাকে “শান্তি” ভেবেও ভুল হয়। নিজের সাথে ঘটতে থাকা যুদ্ধের মধ্যে একটা বিরতি পাওয়া হয়। বেঁচে থাকা হয়।"

 

আতা মজলিশ-এর একক প্রদর্শনী "যুদ্ধবিরতি" কিউরেট করেছেন বাংলাদেশি আর্টিস্ট কাজী তাহসিন আগাজ অপুর্ব।  মূলত মানসিক অস্থিরতা থেকে সাময়িক বিরতি পাওয়া কে কেন্দ্র করে তৈরি এই প্রদর্শনীটি ২০২০ সালের জানুয়ারী ২৫ থেকে শুরু করে ফেব্রুয়ারীর ১ তারিখ পর্যন্ত ঢাকা'র দ্বিপ গ্যালারী তে অনুষ্ঠিত হয়। 

এই প্রদর্শনীতে ছবি, শব্দ, লেখা আর আলোর ব্যাবহারে আর্টিস্টের নিজস্বতাবোধ প্রকাশের চেষ্টা করা হয়। সেই সাথে তুলে ধরা হয় তার ভৌগলিক, জৈবিক এবং সাংস্কৃতিক উচ্ছেদের কথা এবং এর কারনে ঘটে যাওয়া মানসিক টানাপোড়ন এর কথা। তাছাড়া, তার নিজস্ব জীবনে সম্মুখীন হওয়া সমস্যা সমূহের বৃহত্তর রাজনৈতিক সমস্যার-ও যে কোথাও গিয়ে একটা যোগসুত্র আছে, সে ব্যাপারে আলোকপাত করার চেষ্টা করা হয়েছে। 

 

ছবি: কাজী আগাজ, ফাহাদ আলম, তাইয়ায়া তারেক, আনন্দ অন্তঃলীন, জয়তু দেওয়ান, সাহেলা উমামা এবং মামুন মজলিশ

যুদ্ধবিরতি

 

“আমি প্রতিদিন একধরনের স্ব -ধ্বংসাত্মক ভাবনার সাথে সংগ্রাম করে বেঁচে আছি। আমার কিছু ভালো লাগে না। আমি শূন্যতা চাই।

এই ধরনের ভাবনার মধ্যে বসবাস করে প্রতিদিন নিজেকে সক্রিয়ভাবে বাঁচিয়ে রাখার প্রক্রিয়া কঠিন এবং ক্লান্তিকর। সার্বক্ষনিক টানাপোড়নের ভেতর শুধু ছবি তৈরির মধ্যেই একরকম বিক্ষিপ্ততা খুঁজে পাই। মাঝে মাঝে তাকে “শান্তি” ভেবেও ভুল হয়। নিজের সাথে ঘটতে থাকা যুদ্ধের মধ্যে একটা বিরতি পাওয়া হয়। বেঁচে থাকা হয়।"

 

আতা মজলিশ-এর একক প্রদর্শনী "যুদ্ধবিরতি" কিউরেট করেছেন বাংলাদেশি আর্টিস্ট কাজী তাহসিন আগাজ অপুর্ব।  মূলত মানসিক অস্থিরতা থেকে সাময়িক বিরতি পাওয়া কে কেন্দ্র করে তৈরি এই প্রদর্শনীটি ২০২০ সালের জানুয়ারী ২৫ থেকে শুরু করে ফেব্রুয়ারীর ১ তারিখ পর্যন্ত ঢাকা'র দ্বিপ গ্যালারী তে অনুষ্ঠিত হয়। 

এই প্রদর্শনীতে ছবি, শব্দ, লেখা আর আলোর ব্যাবহারে আর্টিস্টের নিজস্বতাবোধ প্রকাশের চেষ্টা করা হয়। সেই সাথে তুলে ধরা হয় তার ভৌগলিক, জৈবিক এবং সাংস্কৃতিক উচ্ছেদের কথা এবং এর কারনে ঘটে যাওয়া মানসিক টানাপোড়ন এর কথা। তাছাড়া, তার নিজস্ব জীবনে সম্মুখীন হওয়া সমস্যা সমূহের বৃহত্তর রাজনৈতিক সমস্যার-ও যে কোথাও গিয়ে একটা যোগসুত্র আছে, সে ব্যাপারে আলোকপাত করার চেষ্টা করা হয়েছে। 

 

ছবি: কাজী আগাজ, ফাহাদ আলম, তাইয়ায়া তারেক, আনন্দ অন্তঃলীন, জয়তু দেওয়ান, সাহেলা উমামা এবং মামুন মজলিশ

bottom of page